ধামরাই প্রতিনিধি: ঢাকার ধামরাই কালামপুর সাব রেজিস্ট্রার আব্দুল মতিনের অনিয়মের প্রতিবেদন করায় সাংবাদিক এম শাহীন আলমসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীকে হেনস্থা করেন নকল নবিশ পারুল আক্তার ও সাত্তার বাহিনী। আধিপত্য ও সিন্ডিকেট টিকিয়ে রাখতে বহিরাগতদের দিয়ে পাহারায় রাখেন সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয়।
গত ২৮ নভেম্বর ২০২২ দৈনিক কালবেলা ও দৈনিক করতোয়াসহ বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও অনলাইন পোর্টালে সাবরেজিস্ট্রারের অনিয়মের সংবাদ প্রকাশিত হয়।
তার জের ধরেই হেনস্থা শিকার হয় গণমাধ্যম কর্মীরা।
দৈনিক করতোয়া পত্রিকার প্রতিবেদক এম শাহীন আলম বলেন, আমিসহ ৪জন গণমাধ্যম কর্মী সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে যাই রেকর্ড রোমে বহিরাগত ও পাবলিকের আনাগুণার বিষয়ে তথ্য ও বক্তব্য জানতে। সাব রেজিস্ট্রার আব্দুল মতিনকে ওই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন এর আগেও আপনি রিপোর্ট করেছেন আমার বিরুদ্ধে। আপনি আবার আসছেন এই কথা বলতেই নকল নবিশ পারুল আক্তার ও তার স্বামী আব্দুল সাত্তার আমার ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়ে ভিডিও ডিলিট করে দেয় এবং আমাকেসহ দৈনিক খবর পত্র পত্রিকার ওয়াসিম, প্রতিদিনের সংবাদ পত্রিকার আব্দুর রউফ, সম্রাট আলাউদ্দিনকে হেনস্থা করে।
এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিক স্থানীয় সংবাদকর্মীরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে তথ্য জানতে ধামরাই সাব-রেজিস্ট্রার ও জেলা রেজিস্ট্রার সাবিকুন নাহারকে মুঠোফোনে একাধিক বার ফোন করলেও রিসিভ করেননি।